মোঃ আলী সীমান্ত :
ঢাকার অদূরে আশুলিয়ার, ভাদাইল উত্তর পাড়া সাধু মার্কেট, পারুল ডিপার্টমেন্ট স্টোর সন্ত্রাসী হামলা মালামাল লুট করেছে সন্ত্রাসীরা, ১৭/৬/২০২০ভোর রাতে ২'৩০ টার দিকে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্য রফিকুল ইসলামের ডিপার্টমেন্ট স্টোরের একদল সন্ত্রাসী হামলা চালায় এ সময় সন্ত্রাসী হামলায় দোকানের দুইটি সিসি ক্যামেরা ,তিনটি ফ্রিজ ,ও গ্যাস সিলেন্ডার দোকানের সামনে রাখা মালামাল লুট ও ভাঙচুর করে দোকানের শাটার ভাঙ্গার চেষ্টা করে ,দোকানের মালিক রফিকুল ইসলাম জানায়,সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখা গেছে এ ঘটনার সাথে জড়িত সাত্তার মুন্সীর ছেলে সুমন ,জাকির ,
রাসেল ,কাদের ঝুটের গোডাউনে কর্মচারীসহ সাত-আটজন,দেশি অস্ত্র-সরঞ্জাম নিয়ে এসে আমার দোকানে হামলা চালিয়ে দুটি সিসি ক্যামেরা তিনটি ফ্রিজ গ্যাস সিলেন্ডার ভাঙচুর করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়,উপস্থিত মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ডের কাছে জানতে চাইলে বিষয়টির সত্যতা বলে জানা যায়,এবং সুমনের পিতা সাত্তার মুন্সি ঘটনাস্থলে এসে ভাঙচুর না করার প্রতিবাদ করেছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।,দোকানের মালিক রফিকুল ইসলাম আরও বলেন ঘটনাটি জানানোর পর,আশুলিয়া থানায় এসআই নাহিদ ও মেম্বার আবু সাদেক ভূঁইয়া ঘটনাস্থলে এসেছেন । এবং তিনি বলেছেন সন্ধ্যা এ ব্যাপারে বসে মীমাংসা করবেন, রফিকুল ইসলাম বলেন ঘটনার সাথে জড়িত ইতিপূর্বেই আমার প্রতিষ্ঠানে অনেক ক্ষতির চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং তারা বিভিন্ন সময় আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেন । আমি আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের একজন সদস্য হিসেবে আমার ক্লাবের সভাপতি ,সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদককে বিষয়টি জানায় ,তারা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ব্যবস্থা নিবেন বলে আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন এই ধরনের হামলা ও ভাংচুরের ঘটনার অন্যায় এবং ন্যায় বিচার আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে জোর দাবি জানাই ।,এব্যাপারে আশুলিয়া ধামসোনা 6 নং ওয়ার্ডের মেম্বার আবু সাদেক ভূঁইয়ার কাছে জানতে চাইলে , তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে ছিলাম দেখেছি ব্যাপক ভাঙচুর হয়েছে ,এ ব্যাপারে গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সন্ধ্যার পরে একটা বিচারের ব্যবস্থা করছি বলে তিনি জানান।,অন্যদিকে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ও সাংগঠনিক সম্পাদক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ঘটনা সাথে যারা জড়িত তাদের গ্রেফতারের জোর দাবি জানিয়েছেন।