আশুলিয়া প্রতিনিধি :
আশুলিয়ার সুবন্দি গ্রামের হাজী সিরাজুল ইসলামের নামে একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে কথিত হ্যাক আইডি থেকে অপপ্রচার চালিয়ে তার সামাজিক মানহানীর অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।এধরনের মিথ্যা অপপ্রচার ফেইসবুকে দেওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। কেউ যেন এমন মিথ্যা অপপ্রচারে বিভ্রান্তি না হয় সে জন্য সিরাজুল ইসলামের পক্ষ থেকে সকলের প্রতি আহবান জানানো হয় । এব্যাপারে এলাকার জন সাধারনের মধ্যে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে।এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও জাতীয় শ্রমিক লীগের ঢাকা জেলার সাধারন সম্পাদক আব্দুল আজিজ দেওয়ান বলেন আমার জানা মতে সিরাজুল ইসলাম আমার দাদা হয় তিনি দীর্ঘ দিন থেকে এই এলাকার মানুষের জনসেবা দিয়ে আসছে। একজন ভাল মানুষ তার মতো মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করায় আমরা এলাকাবাসী তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাই। এব্যাপারে সিরাজুল ইসলাম বলে আমার এক সময় পাট্টা কাগজ মুলে ছোট গোবন্দি মৌজায় ২৪ পাকি জমি ছিল জমিদার আমল থেকে আমরা এই জমি চাষবাস করে ভোগ দখলে আছি। সেই জমির একটি অংশ ১৫ পাকি বেক্সিমকো কোম্পনীকে আমি সোলেনামা কাগজ করে দিয়েছি। তাদের সাথে আমার সাথে আপোষ মিমাংসার মাধ্যমে এটি দেওয়া হয়। আমার সাথে তাদের এই ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু একটি চক্র তাদের নিজস্থ স্বার্থ হাসিলের লক্ষে আমাকে জড়িয়ে মিথ্য সংবাদ ও ফেইস বুকে অপপ্রচার করছে। তার বিন্দু মাত্র সঠিক না। আমার বিরুদ্ধে কারো কোন অভিযোগ নেই। একটি কুচক্রি মহল আমার কাছ থেকে অর্থ আত্বসাতের জন্য নানা তিশ্যাচার করছে।তারা আমার কাছে চাঁদা দাবী করলে আমি তাদেরকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে অচিরেই আমি আইনগত ব্যবস্থা নিবো। কেন তারা আমার বিরুদ্ধে অন্যায় ভাবে মিথ্য ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করেছে।আমার জীবনে আমি কোন অন্যায় কাজ করি না বেক্সিমকো আমার জমি না পেলে তারা আমাকে কেন টাকা দিবে। আর বেক্সিমকো মালিক তাদের কাছে বাদী হয়ে অভিযোগ দিয়েছে কিনা। তারা নিজেরা অতি উৎসাহীত হয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্য বানোয়াট সংবাদ প্রচার করেছে।