হালিম সৈকত, কুমিল্লা থেকে :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) একটি বড় দল। স্বাভাবিকভাবেই যখন কমিটি গঠন শুরু হয়, তখন নেতাকর্মীদের মাঝে আগ্রহ ও কৌতুহলের শেষ থাকে না। তিতাস উপজেলাতেও কমিটি গঠন কল্প চলছে আলোচনা। নতুন নেতৃত্বে কারা আসছেন তা নিয়ে চলছে চায়ের টেবিলে হট টক। ঝড় উঠেছে চায়ের কাপে। আলোচনার শীর্ষে রয়েছে তিতাস উপজেলা বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ সাবেক ছাত্রনেতা জনাব ওসমান গণি ভূইয়া।
তৃণমূল থেকে ওঠা আসা একজন জনপ্রিয় নেতা ওসমান গণি ভূইয়ার রয়েছে একটি বর্ণিল ক্যারিয়ার। সৎ, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি হিসেবে তার রয়েছে একটি সুনাম। কর্মীবান্ধব, পরীক্ষিত এই নেতার বিকল্প খুঁজে পাচ্ছেন না বিএনপি'র নেতাকর্মীরা। বাস্তব ও কল্যাণমুখী রাজনীতির জন্য দলেরও তাকে প্রয়োজন।
তিতাসের তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকগণ একবাক্যে বলেছেন, তিতাস উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির নেতৃত্বে জনাব ওসমান গণি ভূঁইয়াকে একান্ত প্রয়োজন।
সুন্দর আগামীর তিতাসের জন্য আহ্বায়ক হিসেবে ভূইয়ার বিকল্প তিনি নিজেই।
আসছে তিতাস উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী,জননেতা ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন।
তৃণমূলের দাবি ত্যাগি ও পরীক্ষিত নেতা ওসমান গণি ভূইয়াকে তিতাস উপজেলা আহ্বায়ক কমিটিতে প্রয়োজন বলে মনে করছেন তারা।
প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতাকর্মী সমর্থকদের মধ্যে ওসমান গণি ভূঁইয়ার রয়েছে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা।
প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন।
তিনি তিতাস উপজেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিলেন উপজেলা বিএনপির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সামান্য ভোটের ব্যবধানে হেরে যান।
প্রতিটি ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে নেতাকর্মী সমর্থকদের মধ্যে তিনি সমধিক জনপ্রিয় ও
গ্রহণযোগ্যতা নেতা। কর্মী সমর্থকদের ধারণা ও বিশ্বাস তাকে তিতাস উপজেলা বিএনপির আহবায়ক/সভাপতি করা হলে বিএনপি আরও সামনে এগিয়ে যাবে। উজ্জীবিত হবে সাধারণ কর্মী সমর্থকগণ। সেই সাথে বেগবান হবে সরকার বিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম।