বিশেষ প্রতিনিধি কুমিল্লা থেকে :
কুমিল্লা ঢাকা-চট্রগ্রাম হাইওয়ে রোডের জাগুরঝুলী এলাকায় মহামারি করোনার মধ্যেও স্হানীয় প্রশাসনকে মেনেছ করে গত কয়েক বছর যাবৎ আবাসিক বডিংয়ের নামে যৌন নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে হোটেল নীল পদ্ম,সরেজমিনে অনুসন্ধানে জানা যায় হোটেল টি কুমিল্লার জাগুর ঝুলী এলাকায় "কুমিল্লা হাইওয়ে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট" এর দোতলা থাকলেও হোটেল টিতে কোন প্রকার সাইনবোর্ড ব্যবহার করা হয়নি,এই হোটেল টি দেহ ব্যবসার হোটেল নামেই পরিচিত,গত কয়েক বছরে হোটেলটি একাধিকবার র্যাব,পুলিশ প্রশাসন বন্ধ করার পরও কয়েকদিন পর পুনরায় হোটেল মালিক স্হানীয় প্রশাসনকে মেনেছ করে বছরের পর বছর অবৈধ দেহ ব্যবসাসহ মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে,সরেজমিনে জানা যায় কুমিল্লার স্হানীয় থানার অধিনস্ত নাজিরা বাজার পুলিশ ফাঁড়ীর কিছু অসাদু পুলিশের ছএ-ছায়ায় হোটেলটির মালিক আবাসিক বোডিং এর আড়ালে দেহ ব্যবসাসহ মাদকের আড্ডা খানা বানিয়ে রেখেছে হোটেলটিতে,সরেজমিনে ঝাগুর ঝুলীর আশপাশ এলাকার স্হানীয় লোকজনের সাথে কথা বললে তারা সাংবাদিকদের জানায় দীর্ঘ কয়েক বছর হোটেলটিতে দেহ ব্যবসা চালাচ্ছে ,এতে করে হোটেলটির আশপাশ এলাকার উঠতি বয়সের যুবক ছেলেরা বিপথে যাচ্ছে,হোটেলটিতে দেহ ব্যবসার পাশাপাশি মাদকের আড্ডা থাকায় এলাকার ছেলেরা সহজে মাদকে আসক্ত হচ্ছে,এলাকাবাসী আরো জানান হোটেলটির মালিকের বাড়ী কুমিল্লার অন্য একটি উপজেলায় হলেও স্হানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সেল্টারে এবং স্হানীয় প্রশাসনের কিছু অসৎ সদস্যদের সাহায্যে বছরের পর বছর দেহ ব্যবসা ও মাদকের আসর চালিয়ে যাচ্ছে,এলাকাবাসী ও সচেতন মহল হোটেল টি জরুরী বন্ধের জোর দাবী জানাচ্ছে এবং কুমিল্লার জেলা পুলিশসহ র্যাব প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে,