শাহাদাৎ হোসেন সরকার :
বাংলাদেশে করোনার প্রাদুর্ভাব এমনিতেই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ । শিশু সহ সকল শ্রেণীর মানুষের খাদ্য জাতীয় পণ্য তৈরির জন্য সরকারি ভাবে কঠোর নজর দারি । আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে নামে-বেনামে এসব কারখানা যেখানে অবৈধভাবে তৈরি করা হচ্ছে তরল জাতীয় শিশু খাদ্য পণ্য স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নাম ব্যবহার নিজেদের নামের পূর্বে শেখ , গোপালগঞ্জে বাড়ি নাম ব্যবহার করে অথবা প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদের নাম ব্যবহার করে দীর্ঘদিন যাবত টঙ্গী এবং আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে কারখানা তৈরি করে এ সকল পণ্য তৈরি করে বাজারজাত করে আসছিল ইতিপূর্বে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে এই কারখানা গুলো সিলগালা করা সহ জরিমানা হয়েছে তবু থেমে নেই ।
বর্তমানে আশুলিয়ার চানগা বড় মসজিদ রোড এলাকায় সিহাব নামে এক ব্যক্তি একটি ফ্লোর ভাড়া নিয়ে নিজেরাই কেমিস্ট সেজে রং ক্যমিক্যাল ও কোম্পানির নাম ওয়াল টাইম ব্রান্ড নাম বন্ধুরা ব্যবহার করে অবৈধভাবে কেমিস্ট ছাড়া কাগজপত্র বিহিন পণ্যের গায়ে তৈরি করচ্ছেন শিশুদের খাদ্য জাতীয় পণ্য । স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন সাধারণ মানুষ । এই খাদ্য পণ্যের তালিকায় রয়েছে, আইস ললি,আইস পপ,রবট হাই , স্প্রিড, মটু_ পাতলু, ফুটো ম্যাংগো জুস, সহ প্রায় দশটি আইটেমের খাদ্য জাতীয় পণ্য । এব্যাপারে কারখানা সিহাবের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি সংবাদ কর্মীদের উল্টো জেরা করতে শুরু করেন এবং কারখানায় প্রবেশ ফুটেজ বা তথ্য নিতে বাঁধা প্রধান করেন । এবিষয়ে বিএস টি আইয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা রিয়াজুল ইসলাম এর মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি দায় সাড়া জবাব দেন । এলাকার সুশিল সমাজ জানানঃ অখাদ্য কুখাদ্য রং ও ক্যামিক্যাল জাতীয় খাদ্য অপরিপক্ত স্থানে তৈরি বাজার করায় শিশু সহ সকল শ্রেণীর সাধারণ মানুষ খেয়ে যে কোন মহামারী ব্যাধির বা সংক্রমণের শিকার হতে পারে তাই অতিদ্রুত এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া না হলে হুমকির মুখে পড়বে সাধারণ মানুষ ।