বিশেষ প্রতিনিধি :
আশুলিয়া থানার আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর ৩ নং ওয়ার্ডে গড়ে উঠেছে আদর্শগ্রাম নামক একটি গ্রাম, এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে প্লট আকারে জমি নিয়ে গড়ে তুলেছেন বাস গৃহ,এখানে প্রায় দুই হাজার দুইশ র ও বেশি পরিবার বসবাস করেন,আবার অনেকেই বিলাসবহুল বাড়ি করে ভাড়া বাসা দোকান অফিস সহ বিভিন্ন ধরনের আয়ের উৎস তৈরি করেছেন,এটি কে রক্ষনাবেক্ষন করার জন্য নামে বেনামে একাধিক কমিটি তৈরি করেছেন,কমিটির হত্যাকর্তাদের মধ্যে জাহাঙ্গীর হোসেন অপু নামে এক ব্যাক্তি ও তার কুচক্রী মহলের সহপাঠীরা, প্রত্যেক বাড়ি প্রতি লাগামহীন চাঁদা কালেকশন করছেন,তবে ঈদ আসলেই চাঁদার টাকা দিতে অসহায় নিপীড়িত জনতাদের পড়তে কঠিন চাপের মুখে,উক্ত বিষয়ে জাহাঙ্গীর হোসেন অপুর সাথে কথা বললে তিনি প্রাথমিক ভাবে চাঁদা কালেকশন এর কথা স্বীকার করে বলেন,আমরা ভূমি অফিস এর রেকর্ড বা জরিপ করার জন্য সাভার উপজেলার আলমনগরে টাকা দিয়ে আসি,যে টাকা উত্তলন করেছি তার পুরোটাই আলম নগর ভুমী কর্মকর্তাদের নিকটে দিয়ে এসেছি, উক্ত চাঁদা কালেকশন এর বিষয়ে আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জল এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন,তারা চাঁদা কালেকশন করছে,এটা আমি বেশ কিছু গ্রাহকদের নিকট থেকে শুনেছি,এবং যারা চাঁদা কালেকশন করছে তাদের নিকট থেকেও শুনছি,ঘটনা সত্য,তবে আমি হতদরিদ্র মানুষদের উদ্দেশ্য এটুকু বলেছি গরিব মানুষ বেশি চাপ না দিয়ে তাদের কে পারিয়ে নেন,এবং যে ভাবে দেয় সে ভাবে নেন,তবে তারা টাকা কোথায় খরচা করছে এ বিষয় আমি জানিনা,পার্শবর্তী একটি গ্রুপ আদর্শগ্রাম সেবাসংঘ সেখানকার নেতৃবৃন্দ বলেন হ্যা টাকা খরচ হয় ঠিকই তবে ভুমী কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়া টাকার কি কোনো মানি রিসিট হয়,না কোনো প্রমান রাখা যায়,সরকারি জায়গায় গড়ে ওঠা আদর্শ গ্রামের সহজ সরল মানুষগুলোর মাথায় কাঁঠাল রেখে কোশ তু্লে খাচ্ছে বেশ কিছু রাঘব বোয়াল,ভূমি অফিসের কর্তব্য রত কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্শন করেন এলাকাবাসী ও সুধী সমাজ বিভিন্ন ছলনায় কোটি কোটি টাকা চাঁদা কালেকশন করেন একটি কুচক্রী মহল,সেটার সম্পূর্ণ দোষ দিচ্ছে ভূমি অফিস এর কর্মকর্তাদের,উক্ত বিষয় চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষন করে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে চাঁদাবাজ সনাক্ত করতে এবং চাদাবাজ সিন্ডিকেট এর বাহিনীদের কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।