বিশেষ প্রতিবেদক :
পর্ব - ১
আশুলিয়া থানার প্রত্যেক পাড়া মহল্লায় দীর্ঘদিন যাবৎ রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তিতাস গ্যাসের কিছু অসাধু ঠিকাদারদের নেত্রীত্বে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দেওয়া হয়েছে তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ।
প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবৈধ ভাবে সরবরাহ করছেন একটি চক্র বিল পরিশোধ করে ব্যবহার করছেন গ্রাহক রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
অথচ সরকারি সম্পদ রক্ষার্থে রাখা হয়েছে বড় বড় কর্মকর্তা কর্মচারি তাদের কেউ দেওয়া হচ্ছে মোটা অংকের বেতন । তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে সংবাদ।
চক্ষু লজ্জায় মাঝে মধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিষ্টিবিশ কোম্পানি বিভিন্ন স্থানে পরিচালনা করছেন উচ্ছেদ অভিযান তবে এ অভিযানে নেওয়া হচ্ছে না কঠোর আইনি কোন বাবস্থা।
আশুলিয়ার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় গিয়ে জানা যায় সকালে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলেও রাত্রে সংযোগ। এতে করে বৈধ গ্রাহক গন পরেছে বিপাকে, মাসিক বিল পরিশোধ করেও পাচ্ছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্যাস।
আশুলিয়ার মোজারমিল আমজাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তি রাজনৈতিক পরিচয়ে নিজ বাড়ি সহ একাধিক বাড়িতে অবৈধ সংযোগ দিয়ে, দিচ্ছেন নেতার পরিচয়, এরকম কাশিমপুরের শৈলডুবিতে আলমগীর হোসেন যুবলীগ নেতা ও বাগবরাড়ির এলাকায় সায়মন সরকার ছাত্র লীগ নেতা পরিচয়ে প্রায় হাজার হাজার অবৈধ সংযোগ দিয়ে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা । রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
এবিষয়ে সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিষ্টিবিশন কেম্পানির সহকারী অফিসার মান্নান জানান এ সকল সংযোগ গত ঈদের আগে বিছিন্ন করার কথা ছিলো করা হয়নি, এবিষয়ে স্যার কে বলেন, এভাবেই, একাধিক বার এই সকল সংযোগ রয়েছে বলে জানালেও এবং সংবাদ প্রকাশ হলেও এবিষয়ে কোন কর্ণপাত করেনি তিতাস গ্যাস সরবরাহ কারাী প্রতিষ্ঠানের এই কর্মকর্তা গুলো । পরবর্তী অনুসন্ধানে ধারাবাহিক ভাবে নিউজ চলমান থাকবে