বিশেষ প্রতিনিধি :
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে হিমশিম পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগ।কিন্তুু দুঃখের বিষয় এর কোন আঁচ লাগেনি রংপুর ও নীলফামারী জেলার অধিকাংশ এলাকায়।রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলা শেষপ্রান্ত আলোমবিদিতর ইউনিয়ন ও নোহালী ইউনিয়ে জমজমাক ভাবে চলছে কোচিং সেন্টার। গংগাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের মধ্য উল্লেখ্য সাফল্য কোচিং সেন্টারের পরিচালক সবুজ মিয়া তার গায়ের জোরে চালাচ্ছে কোচিং সেন্টারের কার্যক্রম।এখানে ৫০-১০০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়মিত যাওয়া -আসা করতেছে।খোবাইব বিন আদী(রাঃ)এতিমখানার পরিচালক হাফেজ হায়দার আলী বাহিরে থেকে ছেলেদেরকে নিয়ে ক্রিকেট খেলায় মেতে উঠতেছে এতে এতিম শিক্ষার্থীও অনেক ঝুঁকিতে রয়েছে,একই ইউনিয়ের এতিমখানার দক্ষিন প্রাচির সংলগ্ন টার্গেট অফ সাকসেস কোচিং সেন্টারে একই অবস্থা সাস্থ্য বিধি মানতেছে না শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।আবার আলোমবিদিতর ইউনিয়ের মধ্য তুলশিরহাট -বড়াইবাড়িতে প্রায় ১০-১৫ টি কোচিং সেন্টার স্বাধিন মত তাদের শ্রেনি কার্যক্রম চালাচ্ছে।
নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার কৈমারি ইউনিয়নে প্রায় ১৫-২০ টি কোচিং সেন্টারের পরিচালকগন চলাচ্ছে শ্রেনি কার্যক্রম ।কোচিং সেন্টারের কার্যক্রম সকাল ৮ঃ৩০ মিনিট থেকে ১১ঃ০০ মিনিট পর্যন্ত চলছে। এদের মধ্য উল্লেখ্য সাকসেস কোচিং সেন্টার,দি হোম কেয়ার, রংধনু,সাফল্য কোচিং সেন্টার।কোন শিক্ষার্থীর মুখে নেই মাক্স।এ বিষয়ে অভিভাবককে প্রশ্ন করলে বলেঃমুই মোর ছোয়াক ভর্তি করি না দিলে পড়ালেখাত পিছিয়ে থাকবে,তাই দিতে বাধ্য।
আরো উল্লেখ্য যে, উপজেলা প্রসাশন ও জেলা প্রসাশনের নেই কোন তৎপরতা।এবিষয়ে প্রসাশন ও সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের দৃষ্টি আকর্ষনের আহব্বান জানাচ্ছি।এ বিষয়ে নোহালী,আলোমবিদিতর ও কৈমারি ইউনিয়ে বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিকগন থাকা সাপেক্ষ কেউ কোন -পত্রিকার প্রকাশ করার সাহস পায়নি কেন? উক্ত সাংবাদিকদেরকেও দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।