ঢাকার আশুলিয়ায় পুলিশ কনস্টেবল ১৬ কোটি টাকার মালিক সমালোচনার ঝড়

অপরাধ

আশুলিয়া প্রতিনিধি :
আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের নাল্লাপোল্লা গ্রামে বসবাস রত মোঃ হাবিব নামে এক পুলিশ কনস্টেবল ১৬ কোটি টাকার মালিক এলাকায় সমালোচনার ঝর।

এমন সংবাদের পর খোঁজ নিয়ে জানা যায়ঃ মোঃ হাবিব এর বাবা অন্য এলাকা থেকে এসে নাল্লাপোল্লায় শশুর বাড়িতে পাড়ি জমায় এখান থেকেই তাদের লেখা পড়া ও স্থানীয় ভাবে বসবাস। তিন ভাই পুলিশ হলেও তার অন্য দুই ভাই অনেক ভালো মানুষ। কিন্তু মোঃ হাবিবের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ।
রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তাহলে আর কি এমন টাই হয়েছে সম্পর্তি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের শুরুতে। টাকা লেনদেন কে কেন্দ্র করে নজরুল ইসলাম নামে এক মসজিদের খাদেম কে পায়ের রককেটে মেরে ফেলার চেষ্টা করে হাবিব কতৃক কিশোর গাং বাহিনী। অল্পের জন্য প্রানে বেঁচে যান নজরুল ইসলাম খাদেম।
এব্যপারে এলাকাবাসী বলেন পুলিশ কনস্টেবল হাবিব ও কিশোর গাং এর শাস্তির দাবিতে একাধিক বার মানববন্ধন করেছেন গ্রাম বাসী । কোন কাজ হয়নি তাতে।
ভুক্তভুগিরা জানানঃ হাবিব সহ তারা তিন ভাই পুলিশের চাকুরী করেন সেই ক্ষমতার বলে এমন কোন কাজ নেই সে করেন না হাবিব ।
, আবার সবার কাছে বলে বেড়ান আমার ১৬ কোটি টাকা আছে লাগলে দুই কোটি খরচ হবে। একজন পুলিশ কনস্টেবলের বেতন কত, সে এত টাকার মালিক হলেন কি করে, তার ইনকামের উৎস কি?। তার রয়েছে একাধিক প্লোট সহ একাধিক বহুতল ফ্ল্যাটবাড়ি।
তারা আরও বলেন আমাদের জানা মতে একজন সরকারি চাকুরী জীবি মানুষ চাকুরীতে বল বদ থাকা অবস্থায় অন্যকোন ব্যবসা করতে বা চাকুরী ও করতে পারেন না, এবং আমরা কোন দিন তা দেখিওনি। কিন্তু মোঃ হাবিব পুলিশ কনস্টেবল হয়ে এত টাকার মালিক হলেন কি করে ।
এলাকাবাসী বলেন কৃষি জমির মাটি খনন করে বিক্রি, জমির ব্যবসা, করা সহ পুলিশ কনস্টেবল হাবিব মাঝে মধ্যেই বাড়িতে আসেন এবং এলাকার সম্ভু নামে এক ব্যক্তির সাথে সক্ষতা গড়ে তুলে জমি ক্রয় করে সেখানে নির্মাণাধীন ভবন নির্মাণ করে ফ্লাইট বিক্রয়ের ব্যবসা করে আসছেন।
একজন পুলিশ কনস্টেবল এর এ ব্যবসা করার কতটুকু বৈধতা আছে তা জানিনা তবে তিনি পুলিশের ক্ষমতা দেখিয়ে এলাকায় অবৈধ ভাবে আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা চালিয়ে আসছেন।
এবিষয়ে জানতে পুলিশ কনস্টেবল হাবিব এর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি বাস্তবতায় এড়িয়ে যান যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি

Leave a Reply

Your email address will not be published.


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.