ভোলার তজুমদ্দিনে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে একাধিক বার নিউজ হলেও স্হানীয় উপজেলা প্রশাসন রহস্যজনক নিরব

অপরাধ

বিশেষ প্রতিনিধি :
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আবু তাহের এর অবৈধ ইটভাটায় বিশেষ সূএ মতে তথ্য সংগ্রহকালে তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি নুরুনবীকে দিয়ে মোবাইলে কল করিয়ে কৈফিত চাওয়া,চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে পরিচয় দানকারী জাহিদ,সরকার দলীয় রাজনৈতিক প্রভাবের হুমকি ও অসৌজন্যমূলক বেপরোয়া আচরণ, ভূল তথ্য প্রদান,পরোক্ষনে ম্যানেজ করতে বাহাদুর চৌধুরী নামে স্হানীয় এক সংবাদ কর্মীকে দিয়ে একাধিক বার রফা করার চেষ্টা,নিউজ না করতে ইটভাটার আরেক পার্টনার কাশেমকে দিয়ে অনুরোধ,নিউজ বন্ধ রাখতে বিকাশে দুই হাজার টাকা প্রদান,ইটভাটার অনিয়মের ভিডিও ফুটেজ আপডেট দেওয়ায়, আপডেট ভিডিও ফুটেজ ডিলেট করতে অনুরোধ, নিউজ না করার বিনিময়ে রফা করতে মোটা অংকের টাকা দেওয়ার প্রস্তাব সহ সাংবাদিককে ম্যানেজ করতে ব্যর্থ হয়ে প্রাণে মেরে ইটভাটার চুল্লির আগুনে পুড়িয়ে ফেলার মোবাইল ফোনে হুমকি,অতঃপর ঢাকা মতিঝিল থানায় সাধারণ ডায়েরি সহ আইসিটি মামলার প্রস্তুতি,

জানা যায়,উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়নে ৭ নং ওয়ার্ডের কাটাখালী’র ৫০৫ নং ইটভাটার নদীর পাড় বেড়ীবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় গত ৪ ঠা জানুয়ারী-২০২৩ রোজ বুধবার সকালের দিকে স্হানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আবু তাহের এর একতা ঝিকঝাক নামে অবৈধ ইটভাটার তথ্য সংগ্রহকালে অনুসন্ধানী সংবাদ মাধ্যম “অপরাধ বিচিত্রা” পএিকার বিশেষ প্রতিনিধি এম শাহীন আলম কে ইটভাটার বিরুদ্ধে নিউজ না করার জন্য বিভিন্ন ভাবে রফা করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে গত ১০ জানুয়ারী – ২০২৩ ইং তারিখে প্রাণে মেরে ইটভাটার চুল্লির আগুনে পুড়িয়ে ফেলার হুমকি,

সাংবাদিক এম শাহীন আলম এর বক্তব্য এবং সূএ মতে জানা যায়, উপরে উল্লেখিত ইটভাটাটি এই বছর পরিবেশ এর ছাড়পত্র পেতে ব্যর্থ হয়ে নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে নদী থেকে বালু উওোলন করে, নদী এলাকার সরকারি মাটি কেটে,ইটভাটায় করাত কল বসিয়ে, কাঠ পুড়িয়ে,আশপাশ এলাকার রাস্তার গুলো নষ্ট করে, ইটভাটার সরকারী ও পরিবেশের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে স্হানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে স্হানীয় সাংবাদিক ও উপজেলা প্রশাসনের সাথে রফা করে গত বেশ কয়েক বছর যাবৎ অনিয়মের মধ্যে দিয়ে ইটভাটাটি দেদারছে চালিয়ে যাচ্ছে, এমতাবস্থায় উপরে উল্লেখিত অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পরিবেশ অধিদপ্তর সহ স্হানীয় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মরিয়ম বেগম ব্যবস্থা নেবে নেবে বলে কালক্ষেপন সহ রহস্যজনক নিরবতা পালন করছে,

এমতাবস্থায় উপরোক্ত বিষয়টি অবগত সহ অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যপারে একাধিক বার জানতে চেয়ে ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার নির্বাহী অফিসার মরিয়ম বেগম কে তার মোবাইলে ফোনে কল দিলে তিনি প্রতিবেদককে বার বার গত ২০ দিন ধরে ব্যবস্থা নিবে বলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে যাচ্ছে,

Leave a Reply

Your email address will not be published.