মনির হোসেন :
মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদ জানিছেন আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য শিমুলিয়া যুবলীগের আহবায়ক আমির হোসেন খান জয় । বৃহস্পতিবার তিনি এই প্রতিবেদক কে বলেন , আমি গত ৯-৮-২০২০ইং দুপুরের দিকে শিমুলিয়ার ইউপি মেম্বার রহিম মোল্লার ভাই মতিন মোল্লা কে সাথে নিয়ে মোটর সাইকেল যোগে একটি বিশেষ কাজে আশুলিয়া থানার উদ্দেশ্যে পথযাত্রা শুরু করি । পথিমধ্যে জিরানী আমতলা সড়কের কোরিয়ান মৈত্রী হাসপাতালের সামনে গেলে এই সড়কে চলাচলকারী একটি মাহেন্দ্রা গাড়ী আমার মোটর সাইকেলের সামনে সাজোরে ধাক্কা দেয় এতে আমি আহত হই এবং আমার মোটর সাইকেলের সামনের অংশ দুমড়ে মুছড়ে যায় । এ সময় উত্তেজিত জনতা ঐ মহেন্দ্রা গাড়ির গাড়ির চালককে মারতে চাইলে আমি তাদের শান্ত করি ।
পরে বিষয়টি সাভার উপজেলা আ.লীগের সাবেক সদস্য আজিম উদ্দিনের মধ্যস্থতায় মীমাংসা হয় তারা আমাকে ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলে আমি তা নিতে অস্বীকৃতি জানাই এবং সেই মাহেন্দ্রা গাড়ী চালক কে ক্ষমা করে দেই । অথচ একটি মহল বিয়টিকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত করণের লক্ষে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে এডিট করে নানা রকম ভিডিও ফুটেজ ও বিভ্রান্তী মূলক ফেসবুক পোষ্ট দিচ্ছে ।
তারা লিখেছে আমি চাদাঁবাজ ভূমিদস্যু আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই ২০০০সাল থেকে আমি আ.লীগের রাজনীতি করি । বিগত দিনে কোথাও থেকে একটি টাকা চাদাঁবাজি বা কারো এক শতক জমি দখলের প্রমাণ দিতে পারলে দেশের প্রচলিত আইনে যে কোন শাস্থি আমি মাথা পেতে নেব । তিনি আরো বলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা বিভ্রান্তীমূলক পোষ্টকারীদের বিরুদ্ধে আমি তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা দায়ের করবো । গোয়াইলবাড়ী জিরানী সড়কে চলাচলরত বেশকিছু মহেন্দ্রা ও ইজিবাইক চালক-রা জানান তারা কোন চাদাঁ দেয় না । এবং আমির হোসেন জয় তাদের নিকট কোন চাদাঁ দাবী করেনি । এ ছাড়াও এলাকার বেশ কয়েকজন স্থানীয় ব্যক্তির কাছে আমির হোসেন জয় চাদাঁবাজ ভূমিদস্যু কিনা জানতে চাইলে তারা এক বাক্যে এসব মিথ্যা ভিত্তিহীন উদ্দেশ্যপ্রনোদিত বলে দাবী করেন ।