আশুলিয়ায় ইউপি মেম্বারের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশে এলাকাবাসীর ক্ষোভ

অন্যান্য

আশুলিয়া প্রতিনিধি :
আশুলিয়া ইউপির ৮ নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় মেম্বার রুহুল আমিন মন্ডল এর কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।এঘটনা এলাকার সাধারণ মানুষ তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন। সংবাদে বলা হয় রুহুল আমিন মন্ডল যুবলীগ নেতা পরিচয় দেয়,তার নামে একাধিক মামলা আছে।সে এলাকায় সন্ত্রাসী কাজে জড়িত, এধরনের কোনটাই কেউ প্রমান দিতে পারবে না।একটি চক্র তার কাজের উপর চাঁদা দাবী করলে সে দিতে অস্বীকার করলে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে কল্পকাহিনি সাজিয়ে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করেছে। এলাকা বাসী জানায় গত ৪ বছরে রুহুল আমিন মন্ডল ৮ নং ওয়ার্ডে যে উন্নয়ন কাজ করেছে বিগত ৩০ বছরের মধ্যে এধরণের কাজ হয়নি।রাস্তায় উন্নয়ন,জলাবদ্ধতা রোধে ড্রেনেজ নির্মাণ কালভার্ট নির্মাণ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুদান, এলাকা থেকে মাদক র্নিমূল,যুবকদের কর্মসংস্থান করে দেওয়া, শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার উৎসাহিত করা,বাল্য বিবাহ বন্ধ করা,গৃহহীনদের বাসস্থান করে দেওয়া,বিধবা মহিলা কে ভাতা প্রদান, প্রতিবন্দিদের ভাতা প্রদান,বয়স্ক ভাতা প্রদান,দরিদ্র লোকদের১০ টাকায় চাউল প্রদানসহ সাধারণ মানুষকে ১০০% শত ভাগ সেবাদানে নিরলসভাবে কাজ করেন।দেশে করোনার মহামারি দেখা দেওয়ার পর থেকে রুহুল আমিন মন্ডল এলাকার মানুষের জন্য দিনরাত কাজ করে অনন্য এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। করোনা ভাইরাস রোধে জনসাধারণের মাঝে সেনিটেশন সামগ্রী ও খাদ্য সহায়তা প্রদান ছিল প্রশংসনীয়,করোনা ভাইরাস রোধে রুহুল আমিন মন্ডল ছিল প্রথম সারির যুদ্ধা,জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এলাকার মানুষের সেবা দিয়েছেন তিনি।তার সেবামূলক কার্যক্রমে এলাকার ব্যাপক জনপ্রিয়তা সৃষ্টি হয়েছে।একটি কুচক্রী মহল তার জনপ্রিয়তায় হ্রিসাত্বক হয়ে মিথ্যা বানোয়াট কল্পকাহিনির সাজিয়ে সংবাদ প্রচার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এধরণের মিথ্যা সংবাদ প্রচার করলে তিনি আইনের আশ্রয় নিবেন বলে জানান।রুহুল আমিন মন্ডল বলেন তিনি ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগ পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে আছেন। কোন দিন যুবলীগ করেনি,তার বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই, অথচ এগুলো উল্লেখ করে সংবাদ প্রচার করেন,তার বাড়ি পাড়াগ্রাম, তারা লিখেছেন চানগাও,মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রচারে তীব্র নিন্দা জানান তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.