বাহাদুর চৌধুরী :
নোয়াখালি জেলা -শিশূ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মিজানুর রহমান পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হন। এ সময় সেনবাগ থানা পুলিশ সদস্য রসুল মীর, পিয়াস সরকার ও পিপল আহত হন। তাদের সেনবাগ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।নিহত সোনাইমুড়ীর নাওতলা গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে।
সোমবার রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার ছাতারপাইয়া পূর্ববাজারে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সেনবাগ থানার ওসি আবদুল বাতেন মৃধা জানান, রোববার বিকালে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি মিজানকে গ্রেফতার করা হয়।
এর পর তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রোববার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে তাকে নিয়ে তার সহযোগীদের গ্রেফতারের জন্য উপজেলার ১নং ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের ছাতারপাইয়া বাজারে যায় পুলিশ।
এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সহযোগীরা অতর্কিত তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে এবং মিজানকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুড়লে মিজানের সহযোগীরা পালিয়ে যায়।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মিজানকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, দুই রাউন্ড গুলি, একটি ধারালো ছোরা উদ্ধার করে। নিহতের মরদেহ বর্তমানে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।