মতিন খন্দকার টিটু
বগুড়ার জেলা প্রশাসক এর নির্দেশনা মোতাবেক ও শেরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ০৮ আগষ্ট শনিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১.১৫ টা পর্যন্ত শেরপুর শহরের ঢাকা বাস টার্মিনাল ও ধুনট মোড় এলাকায় যানবাহনগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কিনা; তা পর্যবেক্ষণ করেন সহকারী কমিশনার ভূমি জামশেদ আলাম রানা। এ সময় তিনি টার্মিনালের কাউন্টারগুলো ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং তাদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রী পরিবহন করার নির্দেশনা দেন। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে এক সিট পর পর যাত্রী পরিবহন করার নির্দেশনা থাকলেও অনেক পরিবহন সরকারি বিধিনিষেধ অমান্য করায় এবং যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় করায় টি আর ট্রাভেলসের ২ টি বাসকে ৮হাজার টাকা, আরবি ট্রাভেলস কে ২হাজার টাকা, এস এম ট্রাভেলসকে ৩ হাজার টাকা, সরকার নিরা পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা, সোনারতরী পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা, শ্যামলী পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা, মোমিতা পরিবহনকে ২ হাজার টাকা, মিজান পরিবহনকে ৩ হাজার টাকা, আগমনী পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা, সৌখিন পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা, শাহ ফতেহ আলী পরিবহনকে ১০ হাজার টাকা,নিরালা সুপার পরিবহনকে ৩ হাজার টাকা, গোবিন্দগঞ্জ স্পেশাল পরিবহনকে ৫ হাজার টাকা সহ মোট ১৪ টি পরিবহন থেকে ৬১ হাজার জরিমানা আদায় করা হয় এবং যাত্রীদের নিকট থেকে আদায়কৃত অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত দেওয়া হয়।
অভিযানকালে শেরপুর থানার পুলিশ , ট্রাফিক পুলিশ ও পুসাসের সদস্যগণ সার্বিক সহযোগিতা করেন।