মুহাম্মদ মতিন খন্দকার টিটু :
বগুড়ায় পুলিশের কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৩ই এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় পুলিশ লাইন্স অডিটোরিয়ামে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা। মার্চ মাসে পেশাগত কাজে সর্বোচ্চ অবদানের জন্য ৩০জনকে ক্রেস্ট ও অর্থ প্রদান করা হয়। সভায় জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন । এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে ২১ পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। পুরস্কারপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা হলেন- চৌকস কার্য সম্পাদন ক্যাটাগরিতে সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ, সারিয়াকান্দি থানার ওসি মিজানুর রহমান, আদমদিঘী থানার সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মোঃ আঃ ওয়াদুদ, জেলা বিশেষ শাখার এসআই মাসুদ রানা, শেরপুর থানার এসআই রামজীবন ভৌমিক, সদর থানার এসআই জহুরুল ইসলাম, শেরপুর থানার এএসআই মিলন মিয়া এবং সদর থানার এএসআই ওবায়দুর রহমান পুরস্কৃত হয়েছেন। সর্বোচ্চ প্রসিকিউশন দাখিলকারী ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন সদর ট্রাফিকের সার্জেন্ট তরিকুল ইসলাম।গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটনকারী হিসেবে সারিয়াকান্দি থানার চন্দনবাইশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইঞ্চার্জ ইন্সপেক্টর দুরুল হুদা এবং জেলা গোয়েন্দার এসআই শওকত আলম। শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী ক্যাটাগরিতে সোনাতলা থানার এএসআই শফিকুল আলম পুরস্কৃত হয়েছেন। বিশেষ পুরস্কার ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছেন জেলা বিশেষ শাখার ডিআইও-১ ইন্সপেক্টর শাহজাহান আলী, জেলা গোয়েন্দার যথাক্রমে- ওসি আব্দুর রাজ্জাক, ইন্সপেক্টর এমরান মাহমুদ তুহিন, এস আই জুলহাজ উদ্দীন, এস আই মজিবর রহমান, এস আই ওয়াদুদ আলী, এস আই সাইফুল ইসলাম, এএসআই মিন্টু মিয়া ও রানা হামিদ।
এছাড়া ৯জনকে তুলে দেয়া হয় অর্থ পুরস্কার। তারা হলেন- সদর থানার এসআই জহুরুল ইসলাম, এএসআইদের মধ্যে যথাক্রমে- সদর থানার এনামুল হক, মাসুদ রানা ও ডন কংকন বর্মন, গাবতলী মডেল থানার কাজেম আলী, মোস্তাকিন, জাহাঙ্গীর আলম ও মিলন মিয়া এবং ধুনট থানার রতন কুমার বর্মন।
এছাড়া সভায় পিআরএল এ রওনা অবসরপ্রাপ্ত দুই পুলিশ সদস্যকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।