হালিম সৈকত,কুমিল্লা থেকে :
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ আকালিয়া গ্রামের কৃতিসন্তান, বিশিষ্ট শিল্পপতি মো. নাজমুল হাসানকে বলরামপুর ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি হিসেবে পেতে চায়-দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। তিনি অনেকটা শূন্য থেকেই নিজ পরিশ্রম, মেধা ও প্রজ্ঞার কারণে আজ প্রতিষ্ঠিত।
বর্তমানে তিনি ঢাকার তেজগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট শিল্পপতি।
তিনি ব্যবসা করেন রাজধানীর ঢাকায়। ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যস্ততা থাকার পরেও মাটি ও মানুষের টানে ছুটে আসেন তিতাস উপজেলায়। এজন্যই এলাকার গরিব-দুঃখী মানুষেজন নাজমুল হাসানকে মনে প্রাণে ভালোবাসেন এবং তাকে হৃদয়ে স্থান দিয়েছেন। একজন পরোপকারী মানুষ হিসেবে অনেক খ্যাতি রয়েছে তাঁর। বিশেষ করে
বলরামপুর ইউনিয়নের মানুষের মধ্যে। নির্লোভী নাজমুল হাসান দলকে অনেক অনেক ভালোবাসেন এবং দলের জন্য নিজের পরিশ্রমের অর্থ ব্যয় করে দলীয় মিটিং মিছিল,
সভা- সমাবেশ উপস্থিত হয়ে থাকেন।
দলের ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ নাজমুল হাসান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বুকে লালন করে দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে দলের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
উদারমনা রাজনৈতিক নেতা নাজমুল হাসান এলাকার রাস্তা,ঘাট,মসজিদ,মাদরাসা,কবরস্থান, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক কর্মকান্ডে আর্থিক সাহায্য সহায়তা করে আসছেন এবং অসহায় গরিব- দুঃখী মানুষের মাঝেও আর্থিক সাহায্য সহায়তা দিয়ে আসছেন বলে এলাকায় ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। তাঁর অবদানের কথা এলাকার মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে। বিনয়ী নাজমুল হাসানের মধ্যে কোনো লোভ- লালসা, হিংসা নিন্দা ও অহংকার নেই বলেই তিনি একজন নির্লোভ সফল মানুষ হিসেবে সকলের নিকট পরিচিতি লাভ করতে সক্ষম হয়েছেন।তিনি জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন গুলোতে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করার লক্ষে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন বলেও এসব কথা জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা মনে করেন বলরামপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসানকে নির্বাচিত করা হলে সংগঠন আরো শক্তিশালী হবে এমনটাই প্রত্যাশা তাদের।
তাই বলরামপুর ইউনিয়ন আ’লীগকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করার লক্ষে নাজমুল হাসানকে বলরামপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি হিসেবে পেতে চায় দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।
নাজমুল হাসান এর সাথে সাক্ষাৎ করা হলে তিনি বলেন-আমি যখন থেকে বুঝতে শিখেছি,তখন থেকেই আ’লীগকে ভালোবসি, আমি ওপেন চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, অদ্য পর্যন্ত আলীগ ব্যতীত অন্য কোন দলের মিছিল,মিটিংও সভা-সমাবেশে এক মূহুর্তের জন্য আমাকে কেউ দেখেন নাই। বর্তমানে বলরামপুর ইউনিয়ন আ.লীগের সাংগঠনিক অবস্থা
অত্যান্ত নাজুক
দেখে মনে খুব কষ্ট লাগে। যে দলটাকে এতো ভালোবাসি সেই দলের এই নড়েবড়ে অবস্থা দেখে খুব কষ্ট পাই। তা
তাই দায়িত্ব নিয়ে দলটাকে নিজ হাতে সাজিয়ে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ও সাংগঠনিক শক্তি আরো বৃদ্ধি করে সু সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।