ওয়াকফ প্রশাসক কার্যালয়ের দুর্নীতিবাজ ঘুষখোর, কামরুল ইসলামের চাকুরী থেকে বিদায় মোতায়ল্লীদের শুকরিয়া আদায়

অপরাধ

বিশেষ প্রতিবেদক :
ঢাকাস্থ ওয়াকফ প্রশাসক কার্যালয়ের অফিস সহকারি কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় দীর্ঘদিন চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব থাকা কালিন তার বিরুদ্ধে অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা ঘুষ বাণিজ্য মতোয়াল্লী দের স্বার্থ সংরক্ষণে কর্মকাণ্ড না করে ওয়াকফ এস্টেটের বিরুদ্ধে এবং বহিরাগতদের পক্ষে অনিয়ম কর্মকাণ্ড করেন।
বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ ওয়াকফ প্রশাসকের বিভিন্ন নথির গোপনীয় তথ্য বহিরাগতদের কে দিয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হন। যার করণে স্ব স্ব ওয়াকফ এস্টেট এর মতোয়াল্লী রা তাহাদের এস্টেট নিয়ে অনেক ঝামেলার সৃষ্টি হয় সেই সুযোগে বহিরাগতরা মোতওয়াল্লীদের ওয়াকফ এস্টেট গুলা দখল করেন এবং মোতওয়াল্লী দের নামে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দায়ের করে মোতায়াল্লী দেরকে হয়রানি করেন একাধিকবার মতোয়াল্লী রা ওয়াকফ প্রশাসক বাংলাদেশ বরাবর কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও উক্ত অভিযোগের বিষয়ে কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না জৈনিক চৌদ্দগ্রামের একজন মোতওয়াল্লী ওয়াকফ প্রশাসক বরাবরে কামরুল ইসলামের এহেন অনিয়ম বেআইনি ঘুষ বাণিজ্য অবৈধ কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করিলে উল্টো ওই মতোয়াল্লীর বিরুদ্ধে হয়রানির অবস্থা আশঙ্কাজনক অবস্থায় বেড়ে যায়। এরকমভাবে কুমিল্লাস্হ অনেকগুলি ওয়াকফ এস্টেট মুতয়াল্লীদের নিজেদের ওয়াকফ এস্টেট হাতছাড়া হয়ে যায় মহামান্য হাইকোর্টে মামলা মোকদ্দমা করে ওয়াকফ এস্টেট গুলিকে নিজের আয়ত্তে রাখেন ।
এইভাবে স্টেটের মুতোয়াল্লিগণ আর্থিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হন প্রতিনিয়ত হয়রানি হন। গত সেপ্টেম্বর বাইশ তারিখে ঢাকা ওয়াকফ প্রশাসক কার্যালয় থেকে অবসরে যাওয়ায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় মতোয়াল্লীরা অবসরজনিত কারণে জানতে পেরে মতোয়াল্লীরা আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন তাহার অনিয়ম অত্যাচার হুমকি-ধমকি মোতওয়াল্লীগনরা দারুন আতঙ্কিত এবং ভয়ে থাকতেন জৈনক একজন মোতায়াল্লি নাম না বলার শর্তে তিনি জানান মতোয়াল্লী দের অভিশাপ নিয়ে চাকরি হইতে প্রত্যাগাত করেছেন কামরুল ইসলাম
উনার উপর আল্লাহর গজব পড়বে উনি ওয়াকফ স্টেটের মতোয়াল্লী দেরকে মুসল্লীদেরকে যে কষ্ট দিয়েছেন তা বলে বুঝানো যাবে না। ওয়াকফ অফিস থেকে যারা অন্যায় করেছেন তারা পূর্বে ভালো ভাবে অবসরে যাইতে পারেন নাই এমন বহু নজির রয়েছে। তিনি একজন বিশিষ্ট দুর্নীতিবাজ ।
আমি একজন মোতোয়াল্লী হিসেবে উনার উপর আল্লাহর লানত দিলাম। সে এই চাকরি শেষ জীবনে পরিবার-পরিজন সন্তান সন্তানাধী নিয়ে কোনদিন শান্তি পাবে না তার উপর আল্লাহর গজব পড়ুক। সে টাকা পয়সার বিনিময়ে বহু অন্যায় মূলক কাজ করেছেন ঢাকা ওয়াকফ অফিস কার্যালয়ে বিশেষ করে কুমিল্লার কয়েকটি ওয়াকফ এস্টেট কে তার দুর্নীতির মাধ্যমে ধ্বংস করে দিয়েছেন আজ ওয়াকফ এস্টেট গুলা বহিরাগতদের দখলে একমাত্র তাঁর দুর্নীতির কারণে বহিরাগতরা তার সাথে মিলে ওয়াকফ এস্টেট গুলি বহিরাগতরা দখল করার চেষ্টা অব্যাহত আছেন। তাহার দুর্নীতির কারণে মোতায়াল্লি গন তাদের স্টেট বাচানোর জন্য মহামান্য হাইকোর্টে মামলা মোকদ্দমা করে মোতায়াল্লীদের সম্পদ এখনো ধরে রেখেছেন। না হলে বহিরাগতদের দখলে ওয়াকফ এস্টেট গুলো চলে যেত। সে একজন লোভী, ঘুষখোর, প্রতারক, ঠকবাজ, বিশিষ্ট দুর্নীতিবাজ।
তাহার দুর্নীতির জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক তদন্তে চলমান রয়েছে বলে জানা যায় , সাথে ওয়াকফ প্রশাসক কার্যালয়ের একাধিক দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের দুর্নীতি দমন কমিশনের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা হাতেনাতে ধৃত করেন এবং মামলা চলমান ।

Leave a Reply

Your email address will not be published.


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.