বিশেষ প্রতিনিধি :
কুমিল্লায় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের জাগুরঝুলী এবং আলেখারচর বিশ্বরোড এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে আবাসিক বডিংয়ের আড়ালে যৌন পতিতা নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে হোটেল বৈশাখী ও হোটেল নিউ রাজধানী আবাসিক,
সরেজমিনে অনুসন্ধানে জানা যায় হোটেল টি কুমিল্লার জাগুর ঝুলী এলাকায় সাত তলা বিল্ডিং নামে সু-পরিচিত হোটেল নিউ রাজধানী, আরো জানা যায় গত কয়েকমাস আগে হোটেল টি সিলগালা করার পরও হোটেলের মালিক শান্ত বিশেষ কায়দায় নতুন ভাবে সিলগালা অবস্থায় দেহব্যবসা পাশাপাশি মাদকের জমজমাট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে,এই হোটেল টি দেহ ব্যবসার হোটেল নামেই সু- পরিচিত,গত কয়েক মাসে হোটেলটি একাধিকবার র্যাব,পুলিশ প্রশাসন বন্ধ করার পরও কয়েকদিন পর পুনরায় হোটেল মালিক স্হানীয় প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে মাসের পর মাস অবৈধ দেহ ব্যবসাসহ মাদক আড্ডা ঘর হিসেবে চালিয়ে যাচ্ছে,সরেজমিনে আরো জানা যায় কুমিল্লার স্হানীয় পুলিশ ফাঁড়ী ও হাইওয়ে থানার কিছু অসাদু পুলিশের ছএ-ছায়ায় হোটেলটির মালিক আবাসিক বোডিং এর আড়ালে দেহ ব্যবসাসহ মাদকের আড্ডা খানা বানিয়ে রেখেছে হোটেল গুলোতেই, অনুসন্ধানে আরো জানা যায় ঝাগুর ঝুলীর আশপাশ এলাকার স্হানীয় লোকজনের সাথে কথা বললে তারা সাংবাদিকদের জানায় দীর্ঘ মাসের পর মাস হোটেলটিতে দেহ ব্যবসা চালাচ্ছে ,এতে করে হোটেলটির আশপাশ এলাকার উঠতি বয়সের যুবক ছেলেরা বিপথে যাচ্ছে,হোটেলটিতে দেহ ব্যবসার পাশাপাশি মাদকের আড্ডা থাকায় এলাকার ছেলেরা সহজে মাদকে আসক্ত হচ্ছে,সরেজমিনে জানা যায় গত কয়েক বছরে হোটেল দুইটির বেশ কয়েক বার নাম পরিবর্তন করে আসছে,নাম পাল্টালেও নারীদের দেহ ব্যবসা পাশাপাশি মাদকের আড্ডা খানা বানিয়ে রেখেছে হোটেল গুলো,এলাকাবাসী আরো জানায় হোটেলটির মালিকের বাড়ী কুমিল্লার অন্য একটি উপজেলায় হলেও স্হানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সেল্টারে এবং স্হানীয় প্রশাসনের কিছু অসৎ সদস্যদের সাহায্যে বছরের পর বছর দেহ ব্যবসা ও মাদকের আসর চালিয়ে যাচ্ছে,এলাকাবাসী ও সচেতন মহল হোটেল টি জরুরী বন্ধের জোর দাবী জানাচ্ছে এবং কুমিল্লার জেলা পুলিশসহ র্যাব প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে, প্রশাসনিক ব্যবস্হা না নেওয়া পর্যন্ত পরবর্তী অনুসন্ধানে ধারাবাহিক ভাবে নিউজ চলবে