বিশেষ প্রতিনিধি :
মাদক একটি মরণঘাতী রোগ, মাদক সেবনে উর্তি বয়সে বিকৃত হচ্ছে -মস্তিস্ক বেঁচে নিচ্ছে চুরি, ছিনতাই সহ অপরাধ জগৎ। বর্তমান সরকার মাদক ব্যবসা ও সেবনে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা রয়েছে তৎপর।
মাদক সেবী ও মাদক, বিক্রেতারা হয়ে পরেছে দিশেহারা, মাদক সেবীরা সচারাচর মাদক বিক্রি ও মাদক সেবন করার জন্য বেঁচে নিচ্ছে পরিত্যক্ত কোন ভাঙা বাড়ি বা নির্জন জঙ্গল।
সম্পর্তি আশুলিয়া ইয়ারপুর ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ড ধনাইদ গ্রামের জসিম তালুকদার পিতা বাছেদ তালুকদার, এর ক্রয়কৃত একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে সন্ধ্যার পর হতে শুরু হয় মাদক ক্রয়, বিক্রয় ও সেবন আতংকে বাড়ির মালিক সহ এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান এসকল মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবন কারীদের অত্যাচারে আমরা অতিষ্ট, এই এলাকায় বর্তমানে বেড়ে গেছে চুরি, ছিনতাই, সহ অপরাধের প্রবণতা।
বসত বাড়িতে চুরির পাশাপাশি এরা করছে ছিনতাই, চুরি করছে বাড়ির কাজের জন্য আনা রড। আবার রাতের অন্ধকারে আধা পিলারের রড গুলো গভীর রাতে কেটে নেয় এই মাদক সেবনকারী চক্রটি। এদের বিরুদ্বে আশুলিয়া থানা সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলা সহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে বলেও জানান তারা।
এবিষয়ে উক্ত বাড়ির মালিক মো. জসিম তালুকদার জানান আমি পরিত্যক্ত উক্ত বাড়িটি ক্রয় করার পর থেকে দেখতে পারছি এলাকার বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ী উক্ত বাড়ির একটি ভাঙা ঘরে প্রতিনিয়ত মাদক ব্যবসা সহ মাদক সেবন করে আসছে। আমি বিভিন্ন মাধ্যমে তাদের নিষেধ করলে ও তারা আমাকে অমান্য করে মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবন করে আসছে।
পর্বতিতে জানতে পারি আমার পাশের বাড়ির মালিক মহিরুল ইসলাম পিতা চান মিয়ার নেত্রীত্বে ১.মো. মনির তালুকদার পিতা- ফজল তালুকদার ৩. লতিফ তালুকদার পিতা- অজ্ঞাত ৪. আলমগীর মন্ডল পিতা বিল্লাল মন্ডল উক্ত স্থানে মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবন করে আসছে। আমি এবিষয়ে অনেক নিষেধ করলেও তারা আমার কথায় কর্ণপাত করেনি। এদের কারণে অন্য সকল রুমের দরজা ঝালাই করে বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
আমি এলাকাবাসীর জানমাল রক্ষার্থে ও মাদকের ছোবল থেকে যুব সমাজ সহ ছাত্র সমাজ রক্ষার করার জন্য প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করছি। সেই সাথে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।