বিশেষ প্রতিনিধি :
ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলা উপজেলায়,এতিম খানা মসজিদ মাদ্রাসা খতিয়ে দেখার নাম করে,প্রকৃত এতিমদের ক্যাপিটশন বা অন্যান্য সকল কিছুর রিপোর্ট প্রশাসনের নিকটে দেওয়ার ভয়ভীতি প্রদর্শন করে মোটা অংকের চাঁদা দাবী করছে,। অনেক এতিমখানায় ক্যাপিটেশন আছে ১৫ জন উপস্থিত আছেন ৫ জন,কারো বাবা মা আছেন,তাদেরকেও এতিম বানানো হয়েছে। এমনটা পেলেই,টাকার অংক বসিয়ে দিচ্ছেন। অপরদিকে এতিমদের দেখভাল করা মোহতামিম, সভাপতি, সেক্রেটারিরা ভীতু হয়ে দাবী মেনে নিয়ে লেনদেন করছে। গোপনে,একাধিক প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রিক মিডিয়া থেকে স্টাফ রিপোর্টাররা আস্যাইনম্যান্ট নিয়ে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে ফিল্ম স্টাইলে বহাল তবিয়তে এ ধরনের কাজ সম্পন্ন করছে, উক্ত বিষয়ে এলাকার মানুষ এই প্রতিবেদককে জানায়, এটা একধরনের চক্র। এতিমখানার মত জায়গা থেকে টাকা উত্তলন করে,এরা নিকৃষ্ট মানসিকতার লোক,এধরণের কাজে সাংবাদিক রিপোর্ট করবে যে এলাকার এতিম খানায় দুর্নীতি হচ্ছে সে এলাকায় কি সাংবাদিক নাই। এধরনের কার্যক্রম পরিচালানা কারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে,প্রশাসনের সকল দপ্তরে বলবো অন্তত এতিম খানার মত জায়গা থেকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে টাকা নেওয়া ব্যাক্তিদের আইনের আওতায় এনে তাদের প্রকৃত পরিচয় বের করার চেষ্টা করুন। তাদের ভিতরে থাকা হিনো মনোভাব টাকে সমাজের চোঁখে উন্মোচন করুন।