মনির হোসেন :
আশুলিয়ার ডি ইপিজেড বলিভদ্র বাজারে রাস্তার পাশে বসা হকার ও
ফুঁটপাতে ভ্রাম্যমাণ গরিব দোকানদারদের পেটে লাথি মারতে উঠেপরে লেগেছে একটি কুচক্রী মহল। এবং বিভিন্ন ভাবে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে গরিব অসহায় হকারদের সুখে দুখে পাশে থাকা হকার্স লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিক হাসানের নামে।ইদানিং বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় ও অন লাইনে বিভ্রান্তকর এরকম কিছু নিউজ দেখা যাচ্ছে যা পুরো পুরি মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে মুলক নিউজ বলে জানিয়েছেন হকার্সলীগের সাধারণ সম্পাদক আতিক হাসান।এই বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের জানান, আমি দীর্ঘদিন, বর্তমান স্বক্রীয় দল আওয়ামী লীগের সাথে রাজনীতি করে আসতেছি। এবং হকার্সলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আছি। আমি কোন চাঁদাবজ নয় এবং যে ফুটপাতের চাঁদাবাজীর সুত্র ধরে আমাকে ও আমার সহকর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন অনলাইনে লেখা লেখি চলতেছে সেই ফুঁটপাতের সাথে আমি এবং আমার সহকর্মী মোঃ ইব্রাহীম মোঃ জব্বার মোল্লা ও শাকিল মন্ডল এদের কেহই কোন রকম সম্পৃক্ত নয়। আমি হকার্সলীগ করি ঠিক আছে কিন্তু কোন চাঁদাবাজী করার জন্য নয়।এবং আমি দলকে মনে প্রাণে ভালোবাসি তাই রাজনীতি করি। আমার নিজেস্ব অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে আমি কেন চাঁদাবাজী করবো।হ্যা আমাদের সাথে হকারদের সম্পৃক্ততা আছে, কিন্তু চাদার টাকার জন্য নয়।আমাদের একটা ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী সমবায় সমিতি আছে, যা ২০১০ সালে বলিভদ্র বাজারে আমরা স্থপীত করি যার গভঃ রেজিষ্ট্রেশন নং- ৪৬৫১ সেই চলমান ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমি সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জব্বার মোল্লা কোষাধ্যক্ষ ইব্রাহীম। আমরা সবাই এই সমবায় সমিতিটি পরিচালনা করে থাকি।এবং ছোট ছোট ব্যাবসায়ীদের সল্প মুনাফায় ঋন দিয়ে থাকি সেই সুবাদে হকার ছোট ছোট ব্যাবসায়ীদের সাথে আমদের সু সম্পর্ক রয়েছে।এবং সুখে দুখে আমরা তাদের পাশে থাকি বলে তারাও আমাদের অনেক ভালোবাসে।তিনি সাংবাদিকদের আরো বলেন কোন হকার কিংবা,দোকানদার যদি বলতে পারে যে আমি এবং আমার সহকর্মীরা তাদের কাছে চাঁদা চেয়েছি তাহলে আমরা আইন অনুগ ব্যাবস্থা মাথা পেতে নিবো। তিনি আরো বলেন এখানে একটি কুচক্রী মহল ফুটপাত দখলের পায়তারা চালাচ্ছে, এবং সাংবাদিকদের ভুলভাল মিথ্যা কথা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যারা এই মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমি তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।চাঁদাবাজীর বিষয়ে হকারদের জিগ্গাসা করলে তারা বলেন, আমদের কাউকে কোন চাঁদার টাকা দিতে হয়না, আর কেউ চাইলেও কোনদিন দিবো না এবং কেউ চাঁদার টাকা চাইতেও আসেনা। আমারা নিজেরাই সম্মেলিত হয়ে ফুটপাতে দোকানদারী করি।অনেক সময় অনেক সমস্যা ও ভাংচুরের শিকার হতে হয় আমাদের। কিন্তু সে সময় আতিক ভাই ছাড়া কেউ পাশে থাকে না। আতিক ভাই অনেক ভালো মানুষ তিনি কখনো আমাদের কাছে চাঁদা চাননি বরং সুখে দুখে সহযোগীতা করে।তার বিরুদ্ধে মিথ্যা এই অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা।