রফিকুল ইসলাম :
ময়মনসিংহের ডিবি ওসি শাহ মোঃ কামাল আকন্দ পিপিএম (বার) এর নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা সংস্থাটি সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা করে নিয়েছে। মাদক ব্যবসায়ী, চুরি-ছিনতাই, জুয়ারি সহ বিভিন্ন অপরাধ বিরোধী অভিযানে ডিবি পুলিশের ভূমিকা ময়মনসিংহবাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে। প্রতিদিন টহল ও অভিযানের মাধ্যমে অপরাধীদের মাঝে সর্বক্ষণিক আতঙ্ক বিরাজ করে যাচ্ছে ডিবি পুলিশ।
ময়মনসিংহের সুযোগ্য রেঞ্জ ডিআইজি ব্যারিষ্ট্রার মোঃ হারুন অর রশিদ (বিপিএম-সেবা) এর নির্দেশনায় ও সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোহাঃ আহমার উজ্জামান (বিপিএম-সেবা) এর নির্দেশে ডিবি ওসি শাহ মোঃ কামাল আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখায় জনগণ উপকৃত হচ্ছে। তিনি অমায়িক ব্যবহার, যোগ্যতা, দক্ষতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সকলের মন জয় করেছেন। আর সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরুপ ময়মনসিংহ রেঞ্জ ও জেলায় পেয়েছেন বার-বার পুরস্কার। অর্জন করেছেন মানুষের ভালবাসা।
করোনাকালে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে ডিবি ওসি শাহ মোঃ কামাল আকন্দ ছিলেন প্রখম সারিতে। রেঞ্জ ডিআইজি ও পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় ডিবি ওসি শাহ কামাল এর নেতৃত্বে নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে ভাসমান ছিন্নমূল, গরিব-দুঃখী ও অসহায়দের মাঝে ডিবি পুলিশের নিজস্ব অর্থ থেকে রান্নাকরা খাবার বিতরণ করেছেন। ময়মনসিংহ জেলা ও সদরের বিভিন্ন জায়গায় এতিমখানার শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত এবং অনাহারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডিবি’র টিমের সহায়তায় খাদ্য সমগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি করোনা দুর্যোগকালে ময়মনসিংহবাসীর কাছে মানবিক উদাহরণ হয়ে থাকবেন। মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে প্রশংসা পেয়েছে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ।
ডিবি পুলিশের করোনাকালে মানবিক সেবা, ঈদ প্রস্তুতি ও অপরাধ দমন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একে অন্যের সহায়তা করা মানবধর্ম। সেই বিশ্বাসে ডিবি টিমের সকল অফিসারগণ কাজ করে যাচ্ছে। কেউ যদি অনাহারে থেকে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের সাথে যোগাযোগ করে, জেলা পুলিশ সাথে সাথে খাবার অথবা খাদ্য সমগ্রী পৌঁছে দিয়ে থাকে। তাছাড়া সুযোগ্য রেঞ্জ ডিআইজি ও সুযোগ্য পুলিশ সুপার মানবিক সহায়তার সার্বিক প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন।