বগুড়া প্রতিনিধি :
আগামী ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে, বগুড়া জেলাধীন গাবতলী উপজেলার নেপালতলী ইউনিয়ন পরিষদে নির্যাতিত, ত্যাগি,অকুতোভয় এক লড়াকু মুজিব সৈনিক শ্রমিক নেতা, মাহমুদ তপন চেয়ারম্যান পদে লড়বেন বলে এলাকায় গুন্জন শোনা যাচ্ছে। এলাকা ভিত্তিক এক অনুসন্ধানী তথ্য সংগ্রহ কালে, সাধারণ ভোটারদের মুখে মাহমুদ তপন এর নাম নাম ব্যাপকভাবে শোনা যায়।
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার নেপালতলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের জাতহলিদা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত ডাক কর্মকর্তা, এ,বি,এম আনোয়ার হোসেন মন্ডলের ২য় পুত্র মাহমুদ তপন এবং ৭নং ওয়ার্ডের বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক সাকিদারের বড় জামাতা। কদমতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, মাহমুদ তপন ১৯৯৪ সাল থেকে আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জরিত। নেপালতলী ইউনিয়নের সাবেক জননন্দিত চেয়ারম্যান ও গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, মরহুম এ্যাডঃ সাইফুল ইসলাম পল্টুর প্রধান সহযোগী ও নিবেদিত কর্মী হিসাবে সর্বস্তরের জনগণের নিকট ব্যাপক পরিচিত মাহমুদ তপন।
২০০১ থেকে ২০০৬ ইং পযন্ত বিএনপি, জামাত জোট সরকার,প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের প্রতিহিংসায়, একাধিক মিথ্যা মামলা হামলার শিকার হয়েছিলেন। এবং গাবতলী উপজেলা পোস্ট অফিস মোরে , প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের সন্ত্রাসী হামলায় গুরত্বর আহত হন।বাড়িতে অগ্নিসংযোগ সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ১ বস্তারও অধিক পরিমাণে ককটেল ছরিয়ে ছিটিয়ে রাখে। জীবন রক্ষার্থে মাহমুদ তপন এলাকা ছেরে পালিয়ে ঢাকায় চলে যান। শত লড়াই সংগ্রামেও মুজিব আদর্শ বুকে লালন করেছেন এই নেতা। সামান্য বেতনে পোষাক শিল্পে চাকুরী করে পরিবার ও মামলার খরচ যুগিয়েছেন। এক পুত্র ও দুই কন্যা সন্তানের জনক এই রাজনৈতিক নেতা বর্তমানে সিঙ্গাপুরে একটি কনস্ট্রাকশন কোম্পানিতে কর্মরত এবং জাতীয় শ্রমিক লীগ সিঙ্গাপুর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালন করছেন।সরকারের উন্নয়ন ও সাফল্য প্রচার প্রচারণায় প্রতিনিয়ত অনলাইনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন মাহমুদ তপন।
একজন ফুটবল গোলকিপার নাট্য শিল্পী, ও বিভিন্ন সভা সেমিনারে সুমিষ্ট ভাষীর উপস্থাপক হিসাবে ব্যাপক জননন্দিত এই তরুন আওয়ামী লীগ নেতা আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়ে চেয়ারম্যান পদে লড়তে পারেন বলে ইউনিয়ন বাসীর ধারনা ও গুন্জন শোনা যাচ্ছে।