কুমিল্লা-৫ সংসদীয় আসনে এমপি হিসেবে এহ্তেশামুল হাসান রুমীকে দেখতে চায় এলাকাবাসী

রাজনীতি

বিশেষ প্রতিবেদক :
বাংলাদেশ আওয়ামী-যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সম্পাদক, ও ১/১১ সময়কালে রাজপথ কাঁপানো মেধাবী ছাত্রনেতা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক, বর্তমান সময়ে একজন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যবসায়ী কুমিল্লার সন্তান এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমী। কু‌মিল্লার মানু‌ষের কথা চিন্তা ক‌রে, সমা‌জের অসহায় মানুষের কর্মসংস্থান তৈ‌রি করার ল‌ক্ষ্যে তিনি কু‌মিল্লা সদ‌রের জগন্নাথপু‌রে স্থাপন ক‌রেন একাধিক শিল্প কারখানা। কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) আসনের সংসদ সদস্য আবদুল মতিন খসরু’র মৃত্যুর পর এই আসনে কে হচ্ছেন আগামীর নৌকার মাঝি চারিদিকে চলছে এই নিয়ে নানান গুঞ্জন।

দৈনিক বাংলা খবর এর প্রতিবেদকের সাথে কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) আসন নিয়ে  আলাপকালে এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি বলেন,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য,সাবেক আইনমন্ত্রী, কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) আসনের পাঁচবারের সংসদ সদস্য,সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত সভাপতি,বীর মুক্তিযোদ্ধা, বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার উন্নয়নের রুপকার,মরহুম আবদুল মতিন খসরু ভাইয়ের মৃত্যুতে আমি হারালাম প্রিয় একজন অভিভাবককে। আবদুল মতিন খসরু ভাইয়ের শূন্যতা কখনো পূরন হবার নয়। তথাপি প্রিয় নেতার হাতেগড়া এই কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে কাউকে না কাউকে দায়িত্ব নিতে হবে।

আপনারা জানেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে তারুন্যকে প্রধান্য দিয়ে ভবিষ্যত রাজনৈতিক নের্তৃত্বকে দক্ষ করে তোলার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান সময়ের একজন তরুন যুবক হিসাবে, তরুন ব্যবসায়ী হিসাবে এবং সর্বোপরি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের একজন ধারক ও বাহক হিসাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে তার হাতকে আরো শক্তিশালী করার জন্য আমি অতীতের মতই রাজপথে ছিলাম,আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকব।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমানের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করে এই কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) উন্নয়নযাত্রাকে দূর-বহুদূর নিয়ে যেতে আমি কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী। আমার প্রিয় নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার) আসনের বিষয়ে সে সিদ্ধান্তই আমার জন্য চিরধার্য। আমি বঙ্গবন্ধুর একজন কর্মী হিসাবে বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার জনসাধারনের পাশে অতীতে ছিলাম, ভবিষ্যতেও থাকব ইনশাআল্লাহ।

স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সাথে আলাপকালে তারা দৈনিক বাংলা খবর কে জানান আব্দুল মতিন খসরু যে সুস্থ ধারার রাজনীতির চর্চা করতেন এবং যেভাবে সাধারণ মানুষের পাশে ছিলেন তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে আমরা বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার সর্বস্তরের জনগণ মনে করছি এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি যোগ্যতার মাপকাঠিতে অন্যতম। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের র্দূসময়ে তিনি ছাত্রনেতা থাকা অবস্থাতে যেভাবে রাজপথের সামনের সারিতে থেকে আন্দোলন,লড়াই,সংগ্রাম করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনের জন্য ঠিক তেমনি ভাবে বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া বাসির কল্যানার্থে প্রয়াত মহান নেতা আব্দুল মতিন খসরু সাহেবের অসমাপ্ত কাজগুলি সফলতার সাথে সম্পন্ন করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তার বিকল্প নেই।

পাঠকের উদ্দ্যেশে দৈনিক বাংলা খবর এর প্রতিবেদকের মাধ্যমে এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমী তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক পরিচিতি তুলে ধরেন :
আমি এহতেশামুল হাসান ভূঁইয়া রুমি, পিতা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার অন্তর্গত মোকাম ইউনিয়নের কোরপাই গ্রামের মাষ্টারবাড়ির এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করি। ১৯৮৯ সালে কোরপাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভর্তি হই। প্রাথমিক শিক্ষার গণ্ডি পেরিয়ে ১৯৯৪ সালে কুমিল্লা জিলা স্কুলে ভর্তির পর থেকে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শে দীক্ষিত হয়ে ও বুকে ধারণ করে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিজেকে সম্পৃক্ত করি।

তারপর ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজে ভর্তি হবার পর তৎকালীন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ঢাকা কলেজ শাখার সভাপতি মরহুম এস আর পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আল আমিনের হাত ধরে বাংলাদেশ ছাত্রলীগেরএকজন নিরলস কর্মী হিসেবে লড়াই-সংগ্রামের কঠিন পথ চলায় অবতীর্ণ হই। আমার নেতৃত্ব গুন এবং সাংগঠনিক দক্ষতার কারনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা কলেজ শাখায় অনেকটাই শক্ত হয়ে যায়।

আর সেটাই কাল হয়ে দাঁড়ায় ২০০১ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের পরে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে তখন হাজার হাজার নেতাকর্মী হামলা-মামলার ভয়ে রাজনীতির মাঠ ছেড়ে স্রোতের সাথে যখন ভেসে যায় ঠিক সেই সময় আমি স্রোতের বিপরীতে গিয়ে জামায়াত শিবির ও ছাত্রদল কর্তৃক শত শারীরিক ভাবে নির্যাতনের শিকার হই এবং শত হামলা, মামলা ও হুমকি সহ্য করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনৈতিক আদর্শকে বুকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে একজন সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে রাজনীতির ময়দানে একজন ক্লান্তিহীন কর্মী হিসেবে লড়াই করে যাই।

বলাবাহুল্য, আমি ১৯৯৯ সালে কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় স্টারমার্ক পেয়ে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। রাজনীতির পাশাপাশি ঢাকা কলেজ থেকেও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ হতে
তৎকালীন ব্যাচ থেকে আমিই একমাত্র স্টারমার্ক পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। তারপর ২০০২/০৩ শিক্ষবর্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিরোধী দল থাকা অবস্থায় প্রতিটি রাজনৈতিক সংগ্রামের ও অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে রাজপথে সক্রিয় অংশগ্রহণ করার পরেও মেধার যোগ্যতায় মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিবিএ (ম্যানেজমেন্ট) এ ভর্তির সুযোগ পাই।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী একবিংশ শতাব্দীর সবচাইতে অন্ধকার সময়ে আমি পড়াশোনার পাশাপাশি ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জনাব লিয়াকত সিকদার ও নজরুল ইসলাম বাবু এর কমিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার হাজী মোহাম্মদ মহসিন হলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক পদে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করি।
পরবর্তীতে ২০০৬ থেকে ২০১১সাল পর্যন্ত শেখ সোহেল রানা টিপু ও সাজ্জাদ সাকিব বাদশা কমিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি পদে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করি।তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক নির্যাতন-নিপিরণের শিকার হয়েও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি লড়াই সংগ্রামে সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে অংশগ্রহণের পাশাপাশি ২০০৮ সালে কৃতিত্বের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রথম বিভাগে বিবিএ এবং ২০০৯ সালে প্রথম বিভাগে এমবিএ ডিগ্রী সম্পন্ন করি।

সেই ভয়াল ১/১১ এর ক্রান্তিকালে ও জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনের একজন অগ্র সেনানী হয়ে ফখরুদ্দীন- মইনুদ্দিন সরকারের মূর্তীমান আতংক হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি পদে থেকে দলকে আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করে টিপু- বাদশার বিশ্বস্ত সহযোগি হয়ে রাজনীতিরময়দানে সফলতার সাথে নেতৃত্ব প্রদান করি।যার ফলশ্রুতিতে ২০১১থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের, (এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ-সিদ্দিকী নাজমুল আলম ) যুগ্মসাধারণ সম্পাদক পদে আসীন হয়ে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করি।

পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয় লাভ করে সরকার গঠন করলে আমার মেধা, কর্মদক্ষতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতার বিচারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০ তম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে যে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয় তাতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপ কমিটির অন্যতম সদস্য হিসেবে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করি।

বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের মাননীয় চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব আলহাজ্ব মইনুল হোসেন খান নিখিল এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে তাতে সহ-সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়ে আমার উপড় অর্পিত সকল দায়িত্ব নিষ্ঠা ও সততার সাথে পালন করে আসছি।বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির পাশাপাশি পেশাগত জীবনে আমি আমার নিজ জেলা কুমিল্লায় একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্যাকেজিং শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি । একজন নতুন শিল্পোদ্যোক্তা হিসেবে আমার এই প্রতিষ্ঠানে ৫০০ এর অধিক শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছি। এই প্রতিষ্ঠানটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিরোধী দল থাকা অবস্থায় শত হামলা, মামলা, নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েও দলের এবং দেশের স্বার্থে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে ও জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের বাংলাদেশ বাস্তবায়নে রাজনীতির ময়দানে লড়াই করে যাই যা বর্তমান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অনেক নেতাকর্মীর কাছে অনুকরণীয় হয়ে আছে বলে আমি বিশ্বাস রাখি।

বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া, কুমিল্লা-৫ আসনের পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য, সাবেক সফল আইনমন্ত্রী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আব্দুল মতিন খসরু ছিলেন আন্তর্জাতিক মানের জাতীয় নেতা। তিনি ছিলেন বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়ার সকল মানুষের আস্থা ও গর্বের প্রতীক। তার এই অকাল প্রয়াণে আজ বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষ শোকে স্তব্ধ। জনাব আব্দুল মতিন খসরু যে সুস্থ ধারার রাজনীতির চর্চা এবং সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের ইতি টেনেছেন তারই ধারাবাহিকতায় তার আদর্শের একজন কর্মী ও যোগ্য উত্তরসূরি হয়ে আমি আমার শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে চেষ্টা করব বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া সর্বস্তরের জনগণের কল্যাণে যেন সারা জীবন সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যেতে পারি।

আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি দলের প্রতি আমার যে আনুগত্য, যে ত্যাগ, যে তিতিক্ষা আমার ছোট্ট রাজনৈতিক জীবনে বরণ করেছি এবং আমার উপর যেসকল দায়িত্ব অর্পিত হয়েছিল বা আছে তা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছি সেই বিচারে গণতন্ত্রের মানস কন্যা, ও বাংলার গণমানুষের শেষ ঠিকানা এবং শেষ আশ্রয়স্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া, কুমিল্লা-৫ আসনে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে তথা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে আরো শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করার পাশাপাশি বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া বাসির উন্নয়নে প্রয়াত মহান নেতা আব্দুল মতিন খসরু সাহেবের অসমাপ্ত কাজগুলি সফলতার সাথে সম্পন্ন করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার সুযোগ করে দিবেন।

সর্বোপরি, জননেত্রী শেখ হাসিনা বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার সর্বস্তরের জনগণের কল্যাণার্থে যাকে প্রয়াত মহান নেতা জনাব আব্দুল মতিন খসরুর যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে মনোনয়ন দেবেন আমি তার প্রতি পূর্ণ আস্থা এবং সমর্থন জ্ঞাপনে অঙ্গীকারবদ্ধ।

Leave a Reply

Your email address will not be published.


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.